বর্তমানে বাংলাদেশের লাখো লাখো মানুষ অনলাইনে ইনকামের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। অনলাইন ইনকামের অর্থ জানতে এই লিখাটি পড়ে আসুন।
বর্তমান প্রযুক্তির এ যুগে মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল।
মানুষের এই প্রযুক্তি ও অনলাইননির্ভর মানসিকতায় ইন্টারনেট ইনকামের দ্বার উন্মোচন করেছে। খুব সহজে মানুষ ভালো একটা পরিমাণের অর্থ অনলাইন থেকে উপার্জন করছেন।
অনলাইনে আয়ের সেরা 10 টি উপায়। বর্তমানে বাংলাদেশের লাখো লাখো মানুষ অনলাইনে ইনকামের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। অনলাইন ইনকামের অর্থ জানতে এই লিখাটি পড়ে আসুন।
বর্তমান প্রযুক্তির এ যুগে মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। মানুষের এই প্রযুক্তি ও অনলাইননির্ভর মানসিকতায় ইন্টারনেট ইনকামের দ্বার উন্মোচন করেছে।
খুব সহজে মানুষ ভালো একটা পরিমাণের অর্থ অনলাইন থেকে উপার্জন করছেন। দেশের লাখ লাখ মানুষের নেই অনলাইনে ইনকামের উপর নির্ভরশীল।
চাইলে খুব সহজেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন পদ্ধতিতে আপনি ইনকাম করতে পারেন। আপনি কি চান? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এই অনুষ্ঠানে আমরা অনলাইনে ইনকামের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব এবং সাথে সাথে অনলাইনে আয়ের সেরা 10 টি উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আপনি যদি এই সেক্টরের নতুন হন এই অনুষ্ঠানটি আপনাকে অনেক সহায়তা করে।
অনলাইনে ইনকামের পথ দুপ্রান্ত।
অনলাইনে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি আজ থেকে 10 বছর আগে যতটা কঠিন ছিল এখন কিন্তু তার থেকে অনেক সহজ।
হাটি হাটি পাপা করে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিকে এগিয়ে যাওয়া আমাদের এই প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশ বিভিন্ন সমস্যার কারণে আজ থেকে 10 বছর আগেও অনলাইনে ইনকাম করার বিষয়টি কেউ ভাবতেও পারত না।
কিন্তু সেই স্বপ্ন আজকে সত্যি প্রমাণিত হচ্ছে। অনলাইন থেকে বর্তমানে মানুষ শুধু অনলাইনে ইনকাম নয় শুধুমাত্র এই ইনকাম দিয়ে স্বচ্ছলতা আসছে অনেক পরিবারে।
আধুনিক বিশ্বে এখন অফিস-আদালত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে প্রায় সকল ক্ষেত্রে অধিকাংশ কাজ হচ্ছে। আগে আপনি যদি কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য আবেদন করতে যেতেন সেটি আপনাকে নিজে এসে বিদ্যালয় থেকে ফরুম নিতে হতো।
কিন্তু এখন আপনি দেশের যে কোন প্রান্ত থেকেই অনলাইনে ভর্তি ফরম পূরণ করতে পারবেন। চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে এখন। এসব বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কাজ অনলাইনে সম্প্রদায়ের জন্য অনলাইনে বিভিন্ন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
এই কাজ করার জন্য শুধু আপনার প্রয়োজন একটি ডিজিটাল ডিভাইস। এখানে এটা গ্যারান্টি দিতে পারব না যে আপনি শুরুতেই এক লাখ টাকা থেকে ইনকাম করতে পারবেন,
তবে আপনার যদি ধৈর্য থাকে এবং আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট কাজে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেন সে ক্ষেত্রে অনলাইন থেকে অনেক বড় পরিমাণ এর অর্থ প্রতিমাসে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
কিভাবে আপনি অনলাইনে ইনকাম করবেন?
বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকামের বিষয়টি আমাদের নতুন সমাজের কাছে নতুন একটি বিষয় হলেও এটি কিন্তু সারা পৃথিবীতে শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকেই। সত্যি কথা বলতে হলে বসে স্বাধীনভাবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ কিন্তু খুব কম পাওয়া যায়।
তাছাড়া অনলাইনে ইনকামের জন্য আপনার বিশেষ কিছু প্রয়োজন হবে না। আপনার মেধা কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই কোন কাজে দক্ষ হয় সেটা থেকে নিয়মিত ইনকাম করতে পারবে।
আপনি ছেলে মেয়ে ছাত্র চাকরিজীবী হোন না কেন আপনি এই সাইট থেকে আয় করতে পারবেন।
আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী হয় আপনার পড়ালেখার খরচ যদি আপনি নিজেই জোগাড় করতে পারেন তাহলে কি সেটা মন্দ হবে? প্রতিদিন অনেক সময় তো ফেসবুক ইউটিউব টুইটার ইত্যাদি ব্যয় করেন।
চাইলে এই সময়গুলো শুধু চ্যাটিং আর নিউজফিড নষ্ট না করে এখান থেকেও আয় করা সম্ভব। এছাড়া পড়ালেখার ফাঁকে ফাঁকে বা অবসর সময় যদি এই কাজগুলো করেন তাহলে দেখবেন সময় নষ্ট হচ্ছে না এবং পাশাপাশি কোন খারাপ দিকে মন যাচ্ছে না।
আর আপনি যখন নিজের খরচ নিজের জোগাড় করবেন তখন দেখবেন আপনার নিজের ভিতর অন্যরকম একটা সন্তুষ্টি কাজ করছে অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করছে। তাই অবশ্যই আপনি চেষ্টা এই কাজের ভেতরে ঢুকে পড়ার।
কিছু লাগবেনা অনলাইনে ইনকাম শুরু করতে আপনার। শুধু একটি ডিজিটাল ডিভাইস ইন্টারনেট সংযোগ এবং কাজ করার ইচ্ছা। কিভাবে কি করবেন তার বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।
অনলাইনে আয় এর সেরা ৩টি উপায়।
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে কে না চায়। সবারই ইচ্ছা থাকে অনলাইন থেকে কিছু আয় করার। অনলাইন ইনকাম সোর্স অনেক আছে।
কিন্তু তার মধ্যে ভালো বা খারাপ ও আছে। আমরা আজকে এই পোস্টে এমন দশটি অনলাইন ইনকামের উপায় জানব যে গুলো থেকে আপনি যেমন অনেক কিছুই করতে পারবেন। এইরকম ভাবে সচ্ছলভাবে আয় করতে পারবেন।
১। ব্লগিং করে আয়ঃ
অনলাইনের বেশ পুরাতন কিন্তু অনেক কার্যকরী এটা একটা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বেশি ভালো অংকের টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করা সম্ভব।
এটি মূলত একটি ডিজিটাল নিউজ পেপারের মতোভ আপনি আপনার মন মত কোন একটি বিষয় নিয়ে লিখবেন। যার ওই বিষয়টি জানার দরকার সে এসে পড়ে যাবে। আপনি এমন যে লেখাটি পড়ছেন এটি একটি ব্লগ।
বুঝতেই পারছেন বিষয়টা। লেখালেখি যদি আপনার আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ জ্ঞান অভিজ্ঞতা বেশি সে বিষয়ে ব্লগিং করলে তা সবথেকে বেশি কাজে দেয়।
তাই আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়ে কাজ করতে পারেন। নিস বলতে মূলত নির্দিষ্ট কিছু বিভাগ বোঝায় যেমন খেলাধুলা টেকনোলজি আইন রান্না জীবনী ইত্যাদি।
উদাহরণ স্বরূপ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনি কোন এক জায়গায় ভ্রমণে গিয়ে কি কি অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটি নিয়ে একটি বিস্তারিত বলুন লিখে ফেলতে পারে।
এখন মূল বিষয় হল আপনি কোথায় লেখালেখি করবেন। এক্ষেত্রে সবথেকে ভালো হয় আপনি যদি একটি ব্লগ সাইট নিজে বানিয়ে নিতে পারেন।
এখন অনেক সহজে কোন খরচ ছাড়াই ওয়েবসাইট বানানো যায়। তবে একটি সাইট গুলোকে মানুষ একটি কম বিশ্বাস করে।
তাই আমাদের পরামর্শ থাকবে প্রথমে কিছু টাকা খরচ করে ডোমেইন-হোস্টিং ঠিক করে আক্রশনিও একটি সাইট তৈরি করুন।
এরপর ওখানে লেখালেখি শুরু করুন। দেখবেন বেশ ভালো ফল পাচ্ছেন। একটি একটি ডটকম ডোমেইন কিনবেন সাথে এক জিবি হোস্টিং এবং একটি ফ্রি থিম।
এই তিনটা জিনিস আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার 3000 টাকা খরচ হতে পারে। এইভাবে খরচ করে ব্লগিং করলে আপনার ব্যান্ডিং টা ভালো হবে এবং ইনকাম এর পরিমাণ অনেক বেশি হবে ফ্রি সাইট এর তুলনায়।
আর ভবিষ্যতে আপনার সাইট এর দামও অনেক হবে। ক্ষেত্রবিশেষ একটি ভালো সাইটে মূলত কয়েক লক্ষ পর্যন্ত হয়ে যায়। আর ফ্রি সাইট গুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে পুরোদমে নেই দিবে না গুগোল।
আপনি সে ক্ষেত্রে পাবেন। এভাবে ব্লক সাইট খোলার ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই ব্লগিং দিয়ে ভাবছেন তাদের জন্য এটি একটি সেরা সুযোগ হতে পারে।
তবে এটা কিছুর পাশাপাশি আপনার যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কিছুটা ধারনা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার সেই ব্লগে প্রচুর পরিমাণ ট্যারিফ বা ভিজিটর আনতে পারবেন।
যার মাধ্যমে আপনি কিন্তু আপনার ইনকাম এর পরিমাণ বহুগুণে বাড়িয়ে ফেলতে পারবেন খুব সহজে।
২। ফ্রিল্যান্সিং করে আয়ঃ
অনলাইনে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ রোজগার করে সেটি হল ফ্রিল্যান্সিং। বাংলাদেশেরবেকারত্ব কমাতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে আমাদের দেশে প্রেসেন্ট করছে। পৃথিবীর কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে।
আসলে বিশ্বের অনেক বড় বড় দেশের মানুষের জানতো নাযে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ বলে একটা দেশ আছে। সেসব মানুষের কাছে বাংলাদেশকে পরিচিত করছে আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সারগণ।
সাথী সাথী প্রতিমাসে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স তারা এনে দিচ্ছে বাংলাদেশ। তাই এই ফ্রিল্যান্সিং এ যোগাযোগ করে আপনি টাকা আয় করার পাশাপাশি এই গৌরবের অংশীদার হতে পারবেন। এখন আসি কিভাবে শুরু করবেন এই কাজ।
ফ্রিল্যান্সিং বলতে মূলত বিভিন্ন ধরনের কাজ যে কাজ আপনি দক্ষ সে কাজটি একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক এর বিনিময় করে দেয়া।
এখানে আপনার কাজ করার এবং আপনার যে তার নির্দিষ্ট কোন জায়গা নাই। আপনি ঘরে বসেই আপনার কাজ সম্পাদন করতে পারবেন এবং আপনার ক্লায়েন্ট হবে বিভিন্ন দেশের। সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হতে থাকবে।
যাহোক সবার প্রথম এখানে আপনার দরকার একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা। এটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং হতে পারে ফটো এডিটিং হতে পারে ওয়েব ডিজাইনিং ওয়েব সাইট মেকিং কপিরাইটিং লোগো ডিজাইন ইত্যাদি।
যেকোনো একটি কাজ আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই আপনি ফিলান্সিং করতে পারবে। আপনি যদি একাধিক কাজ পারেন সেক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকামের সুযোগ বেশি হয়ে যায়।
কাজ শিখার পর আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আপনার তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে এরপর আপনি কোন কোন কাজ পারদর্শী সেগুলো এই সাইটে মেনশন করে দিতে হবে।
তবে একটা বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম সাইট অনেক আছে। কিন্তু সঠিক ও ভালো মানের সাইট খুব একটা নেই।
তাই যে কোন ওয়েব সাইটে কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই ভালোভাবে দেখে নিবেন যদি সবকিছু দেখে আপনার কাছে ভালো বলে মনে হয় কেবল তাহলে আপনি সেই সাইডে কাজ করা শুরু করবেন তারপর আপনি যে কাজ পারেন।
তারপর মানের জন্য আপনার পূর্বের সম্পাদিত কোন কাজ থাকলে সেটা পোর্টফলিও আকারে ওই ওয়েবসাইটে সাজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে আপনার ক্লায়েন্ট এসে আপনার পোর্টফোলিও দেখে পছন্দ করলে আপনাকে কাজ নিয়ে কাজে নিয়োজিত করবে।
এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ থাকবে অবশ্যই ভালো পোর্টফোলিও তৈরি করার জন্য কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন হিসেবে ওই পোর্টফোলিও গুলোই আপনাকে কাজ পেতে সহায়তা করবে।
এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ থাকবে অবশ্যই ভালো একটি পোর্টফোলিও তৈরি করা। আপনার পরিচিত কেউ যদি থাকে তার রেফারেন্স নিতে পারেন এই রেফারেন্স এর মাধ্যমে কাজ আপনার প্রথম যখন আপনাকে ভালো একটা রিভিউ দিবে তখন দেখবেন কাল আসতেই থাকবে।
এছাড়াও বিভিন্ন কন্টেন্ট অংশগ্রহণ করতে পারেন ওখান থেকে পেতে পারেন আমাদের মত ফিনান্সিং এর ক্ষেত্রে পাওয়া একটু কঠিন।
৩। ইউটিউবিং করে আয়।
বাংলাদেশের অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছে এদের কারও কারও মাসে ইনকাম 40 থেকে 50 লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আপনিও কিন্তু চাইলে ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন।
এই ভিডিও বানাতে আপনার ক্যামেরা থাক না থাকলেও চলবে তুমি অনেক বড় বড় ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে ভিডিও করা শুরু করে তাদের ইউটিউব যাত্রা।
তারপর সফল হওয়ার পর এখন তাড়াতাড়ি দামি গেজেট ব্যবহার করে আপনার কনটেন্ট যদি ভাল থাকে প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে যদি আপনি ভিডিও বানাতে পারেন।
তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি পেয়ে যাবেন। তবে এক্ষেত্রে একটি সুইচ দিয়ে রাখি আপনাদের। আপনারা যদি সত্যিই প্রফেশনালভাবে ইউটিউব এ কাজ করতে চান তাহলে অডিও ও ভিডিও এডিটিং খুবই ভালভাবে করতে হবে।
তারপরে সর্বনিম্ন 1000 সাবস্ক্রাইব হয়ে গেলে এবং ন্যূনতম টাইম হয়ে গেলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এরপর প্রতিটা ভিউতে মনিটাইজেশন একটিভেট করে নিলে আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে থেকে ছাড়াও আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে সম্প্রসারণের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
দেখা গেল এ কম্পানি কোন একটা পণ্যের মার্কেটিংয়ের জন্য আপনার ভিডিওতে তার জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বলল আপনি এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে সম্মতি প্রকাশ করলে আপনাকে আপনার চাহিদা অনুযায়ী পেমেন্ট করবে।
Thanks vai
You must be logged in to post a comment.