ফেসবুকে প্রমোটিং করে কীভাবে আয় করা যায়

বর্তমানে বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তির দেশ। তাই এদেশে এখন শিক্ষিত বেকার থাকা খুবই দূর্ভাগ্যের বটে। অনার্স-মাস্টার্স কমপ্লিট হওয়ার পরও চাকরি না পেয়ে বাবার কাছে হাত পাততে হয়। তবে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি নিজের পায়ে দাড়াতে পারবেন।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

শিরোনাম দেখে এতক্ষণে বোঝে গেছেন যে আর্টিকেলটি কি নিয়ে লেখা। আজকাল বাংলাদেশিরা শুধুমাত্র ফেসবুকে ভিড়িও দেখে কিংবা মত বিনিময় করে সময় কাটায়।

তবে আপনিও একই প্ল্যাটফর্ম বা ফেসবুকে সময় কাটানোর পাশাপাশি উপার্জন করতে পারেন। হয়তো অবাক হচ্ছেন, কীভাবে সম্ভব এই ব্যাস্ত প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে আয় করা।

ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে উপার্জন করার প্রচুর নিয়ম আছে। আমরা আজকে জানবো প্রমোটিং করে কীভাবে আয় করা যায়। 

প্রমোটিং করে আয়

আপনার কাছে যদি একটি স্বাধীন মাস্টারকার্ড কিংবা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থাকে তাহলে আপনিও প্রমোটিং করে আয় করতে পারবেন।

আপনার এলাকা বা জেলায় অবশ্যই প্রচুর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আপনি প্রথমে একটি খাতা ও কলম নিয়ে তাদের কাছে যাবেন।

প্রথমে তাদেরকে বলবেন যে, " আপনি কী আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রচার করতে চাচ্ছেন?"। ভদ্র লোক যদি হ্যা বলে তাহলে আপনি বিজনেস প্ল্যান করবেন।

বিজনেস প্ল্যান কী ?

আপনাকে প্রথমে দেখতে হবে ব্যবসাটি কিসের। তারপর আপনার মেধা দিয়ে বের করতে হবে যে ব্যবসাটি কীভাবে বাড়ানো যায় ও প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক আনা যায়।

সবকিছু ভদ্র লোককে বলবেন যাতে ভদ্র লোক আপনার প্রতি আস্থা রাখতে পারে। 

তারপর আপনি ফেসবুক প্রমোট এর কথা বলবেন। উনাকে বলবেন এমাউন্ট নির্ধারণ করতে অথবা যদি আপনি করেন তাহলে ব্যবসা ধরণ দেখে এমাউন্ট নির্ধারণ করবেন। 

তাহলে প্রশ্ন আসে আপনি কীভাবে আয় করবেন? বর্তমানে ডলার রেট যদি হয় ৮০-৯০ টাকা তাহলে আপনি বলবেন ১০০ টাকা থেকে ১১০ টাকা।

ধরুন, ভদ্র লোক ১০০ ডলার প্রমোট করবেন, তাহলে আপনার লাভ হবে ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনি কাজ করে ভদ্র লোককে যদি সন্তুষ্ট করতে পারেন, তাহলে আপনি ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পার্মানেন্ট হতে পারবেন। 

পরিশেষে ফেসবুকে আয় করার মতো অনেক নিয়ম আছে। ইনশাআল্লাহ প্রতিদিন আপডেট আসবে। আপডেট পেতে চোখ রাখুন জে আইটি তে। 

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ