মোবাইলটি দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করবেন- বিস্তারিত

বর্তমান আমরা বেশিভাগ মানুষই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। আমাদের জীবনের অপরিহার্য একটি উপাদান হয়ে উঠেছে এই স্মার্টফোন। এখন প্রযুক্তির এগিয়ে যাওয়াতে এই স্মার্টফোনের ব্যবহার বেড়ে গিয়েছে। এখন সময়ের পরিবর্তন হয়ে যাওয়াতে এই মোবাইল ফোন জগতে এসেছে এক বিরাট পরিবর্তন, এখন আর সাধারন মানের বাটুন মোবাইল মানুষের হাতে হাতে প্রায় অনেক কমই দেখা যায়, এখন বেশিভাগ মানুষের হাতে লক্ষ্য করা যায় ভালো মানের স্মার্টফোন। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এক গুরুত্বপূ্র্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই । 

স্মার্টফোনের ব্যবহার শুধু আমাদের বাংলাদেশে নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এর ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের হাতে একটি স্মার্টফোন থাকা মানে প্রযুক্তির এক বিশেষ অবদান এবং সমগ্র অনলাইন জগৎটি আমাদের হাতে থাকা কে বুঝায়। এটিকে প্রযুক্তির অশেষ অবদান বলা হয়ে থাকে, প্রযুক্তির উন্নতি সাধনে মোবাইল ফোন জগতেও উন্নতি সাধন হয়ে গেছে। এটির মাধ্যমে আমদের কথা বলা ছাড়াও আরও বিভিন্ন কাজ করতে পারি, এর কাজ সাধারনত বলে শেষ করা যাবে না। 

আমরা অনেকেই আছি যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে অনেক আগ্রহ প্রকাশ করে থাকি।অনেকেই ভাবি  যে এটি শুধু মাত্র কম্পিউটার ও ল্যাপটপের মাধ্যমে করা সম্ভব তাছাড়া মোবাইল দিয়ে এটি করা যায় না। তো আমদের এই ভাবনাটি আসলেই সত্যি নয়।

কেননা, এখন মোবাইল দিয়ে ও আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই। আপনাদের শুধু দরকার পড়বে একটি স্মার্টফোন। আর এখন আমারা জানবো কিভাবে আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে আমরা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিযুক্ত হতে পারি, এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আমারা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারি। তাই প্রথমেই যেটা জানতে হবে সেটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কিভাবে করতে হয়। নিচে ফ্রিল্যান্সিং কি? তা নিয়ে আলোচনা করা হল:

ফ্রিল্যান্সিং কি: 

ফ্রিল্যান্সিং হলো স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। কোন একটি প্রতিষ্ঠানের উপর না থেকে স্বাধীন ভাবে কাজ করা-কে ফ্রিল্যান্সিং বলে। ফ্রিল্যান্সাররা ঘরে বসে তাদের কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনলাইনে হতে টাকা উপার্জন করে থাকে। সাধারনত ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সাথে কাজে চুক্তি করে সেই কাজ শেষ করে অনালাইনের মাধ্যমে আয় করাকে সংক্ষেপে ফ্রিল্যান্সিং বলে। 

আপনি হয়তো ফ্রিল্যান্সিং বিষয় টা নিয়ে এখনো পরিস্কার হতে পারছেন না।আমি এই বিষয় কে আর ও সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্ঠা করছি। সাধারনত একজন ব্যাক্তি লেখাপড়া শেষ করার পর কোন কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার জন্য তার সিভি সাবমিট করে। সিভি লেখার পর ও ইন্টারভিউ শেষে কোম্পানি তাকে যোগ্য মনে করলে চাকরি নিয়োগ করে। তখন সেই ব্যাক্তি কোম্পানিতে সকাল ৯ টা ঘটিকা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত আপনাকে নিয়মিত রুটিন মারফত কাজকর্ম করার মাধ্যমে মাসিক এক নির্দিষ্ট বেতন দেওয়া হয়ে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ঠিক  একই ভাবে একজন ব্যাক্তি যে বিষয়ে অভিঙ্গতা রয়েছে বা যে বিষয়ে সে ভালোভাবে কাজ করতে পারে,সে বিষয়ে কাজ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের জন্য আবেদন করে, তখন ক্লায়েন্ট তার কাজের যোগ্যতা যাচাই করে উপযুক্ত মনে করলে তাকে কাজটি করে দেওয়ার জন্য নিয়োগ করে। এই ফ্রিল্যান্সিংকে একধরনের চাকরি বলা হয়ে থাকে।

তবে একটি নরমাল চাকরি আর ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। নরমাল যে কোন চাকরি প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে কাজ করতে হয়। তা না হলে আপনার চাকরি ধরে রাখতে পারবেন না। সেই সাথে আপনি যদি কাজ টি সঠিকমতন করতে না পারলে মাঝে মধ্যে বসের বকুনি খেতে হয় এমন অবস্থাও হতে পারে যে আপনার চাকরি চলে যাওয়ার উপক্রম হয়ে থাকে।

কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং নিয়মের ক্ষেত্রে এ ধরনের ধরা বাধা কোন নিয়ম বেধে দেওয়া নেই। আপনি যদি কাজটি সঠিকভাবে প্রদান না করেন তাহলে আপনাকে অতো বকুনি শুনতে হবে না হয়তো আপনাকে আপনার ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়া হলো আপনি পরের বার সংশোধন করে নিতে পারবেন।  এখানে আপনি স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারবেন।

আপনার যখন মন চাইবে তখন কাজ করতে পারবেন,এবং মন না চাইলে কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবেন। এই জন্য সাধারনত ফ্রিল্যান্সিংকে মুক্ত পেশা বলা হয়ে থাকে যাকে আবার পার্ট টাইম জব বলেও অভিহিত করা হয় যার কারনে ফ্রিল্যান্সিং করতে বেশিভাগ লোক পছন্দ করে থেকে।

তবে আপনি যদি এই পেশায় কাজ করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান বা সফল হতে চান তাহলে আপনাকে খুব বেশি মুক্ত ভাবে কাজ করলে তা হবে না।  কারণ আপনি স্বাধীনভাবে বা যখন খুসি তখন কাজ করার মনোভাব নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এ ‍যদি আপনি কাজ করেন তাহলে আপনি কখনও একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন না।

আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ যত বেশি সময় ব্যয় করবেন এবং ক্লায়েন্টদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন, আপনি তত বেশি কাজ পাবেন এবং তত বেশি আয় করতে পারবেন। সেই সাথে অতটা স্বাধীন ভাবে কাজ না করে আপনি যদি একটি সাধারন ভালো মানের চাকরির মতন টাইম মেনটেন করে কাজ করলে ক্লায়েন্ট আপনাকে নিয়ে তত বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করবে।

আরও সহজ করে বলতে গেলে নিজের মেধা ও অভীঙ্গতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এই ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি আপনি এখন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে করতে পারেন। হয়তো আপনি কিছু সুযোগ সুবিধা কম পাবেন কিন্তু আপনি আপনার হাতে থাকা এই ফোনটি দিয়ে অনেক ভালো মতন ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। এখন যেকোন ব্লগ আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে তৈরী হচ্ছে এবং এখন মোবাইল দিয়ে নিয়মিত পোস্ট করা হয়। 

আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন বা অ্যাপ ডেভলপমেন্ট করতে পারবেন না, কিন্তু এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক কাজ আছে যা আপনি মোবাইল দিয়েই করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে এইসব ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে আপনি অনলাইনে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনি একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন। 

তবে এখন হয়তো আপনি ভাবছেন মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করার মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন। অনেক কাজ আছে যা আমরা আপনাকে জানাচ্ছি যেমন: লিখালিখি করে আয় করা, ওয়েব ডিজাইন করে আয় করা, ডাটা এন্ট্রি করে করতে পারেন, ট্রান্সলেট করতে পারেন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটে কাজ করতে পারেন এছাড়াও আরও অনেক কাজ আছে যা করার মাধ্যমে আপনি মোবাইলের সাহায্যে ফ্রিল্যান্সিং পেশা গ্রহন করতে পারেন। 

আপনি মোবাইল দিয়েও ভালো মতন ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই। আর আপনি মোবাইল দিয়ে কি কি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করবেন তা নিচে আলোচনা করা হল: 

মোবাইল দিয়ে কি কি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবো:

১. ইউটিউব:

মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার অনেক জনপ্রিয় সাইট এটি। এটিতে কাজ করে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি ডেক্সটপ অথবা ল্যাপটপ না থাকে আর আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান তাও আবার কোর রকম ইনভেস্ট ছাড়াই। তাহলে আপনার জন্য বেস্ট অপশন হবে এই ইউটিউবিং সাইট। 

ইউটিউব গুগলের একটি ভিডিও শেয়ারিং প্র‌্যাটফর্ম। এখানে আপনি ছাড়াও যে কেউ চাইলে ভিডিও আপলোডিং করতে পারেন, এবং আপনি সেখান থেকে অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার শুধু একটি স্মার্টফোন ও গুগল অ্যাকাউন্ট থাকলেই চলবে। আপনাকে যা করতে হবে সেটি হল আপনি প্লে স্টোরে যেয়ে ওখান থেকে ইউটিউব স্টুডিও অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন এবং আপনি এটির মাধ্যমে আপনি আপনার তৈরী করা ভিডিও ইউটউবে আপলোড দিতে পারবেন। 

এই সব ভিডিও যদি আপনার চ্যানেলের এক বছরে ১০০০ বার সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্ট ওয়াচ টাইম হলে আপনি মনিটেইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। মনিটাইজ পাবার পর মিনিমাম ১০০ ডলার হলে আপনার গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে সেই টাকা উঠিয়ে নিতে পারেন আপনার থাকা যেকোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেও আপনি আপনার উপার্জিত টাকা উঠাতে পারবেন।  তাতে আপনাকে কোন রকম সমস্যায় পড়তে হবে না। 

২. ব্লগিং/কন্টেন্ট রাইটিং:  

আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে আমি ইউটিউবের পরেই যেটির কথা বলবো সেটি হল ব্লগিং অথবা কন্টেন্ট রাইটিং বা লিখালিখি। এবং আপনি যদি মনে করেন আপনি এখানে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি কিছু টাকা ইনভেস্ট করে আপনি নিজেই একটি ব্লগ সাইট তৈরী করে সেখান থেকে আপনি লিখালিখির কাজ করতে পারেন্। 

আবার আপনি যদি মনে করেন যে আপনি কোন রকম ইনভেস্ট করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি অন্যের ব্লগে টাকার বিনিময়ে আর্টিকেল লিখে দিতে পারেন। সেধরনের কাজ করতে আপনাকে কাজ পাবার জন্য আপওয়ার্ক বা ফাইবারে যেতে হবে। আর আপনি যদি ব্লগ সাইট তৈরী করে আর্টিকেল লিখতে চান সেক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে বছরে প্রায় ১০০০ টাকার মতন এবং ডোমেইনের জন্য প্রতি বছর ৮০০ টাকার মতন। 

৩. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে: 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের মধ্যে বুঝাতে হয় ফেইসবুক, ইন্সটাগ্রাম,টুইটার সহ আরো অনেক কিছু। এইসব পার্সোনাল হিসাবে আমারা বেশিভাগই ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই সব দেখাশুনা করেও আমরা অর্থ উপার্জন করতে পারি। বিভিন্ন কোম্পানি বা দোকানের হিসাবে আপনি মডারেট হিসাবে কাজ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার কাজ হল সেই পেইজ বা অ্যাকাউন্ট থেকে নিয়মিত তাদের প্রডাক্ট সম্পর্কে পো্স্ট করা।

সেই সাথে গ্রাহকদের সাথে ভালো মতন যোগাযোগ বজায় রেখে তাদের কে সেই প্রকার পণ্যের ব্যাপারে অবগত করে তাদের অর্থের ব্যাপারে পণ্য তাদের হাতে পৌছে দেওয়া এধরনের কাজ কে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের জব বলা হয়ে থাকে। যা আপনি মোবাইলের  মাধ্যমে করতে পারেন।

৪. ওয়েব ডিজাইন: 

এটি অনলাইনের ফ্রিল্যান্সিং জগতের একটি ভালো মানের মানসম্মত কাজ যা আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইলটির সাহায্যেই করতে পারবেন। তবে এই ওয়েব ডিজাইন বলতে বুঝানো হয় কোন রকম রেডি সাইটের সামান্য কিছু পরিবর্তন করে সেটাকে আপনি কাজ করে অন্য ধরনের একটি লুক দেওয়াকে। এটা করাতে তেমন কোনো কোডিং এর ঙ্গানের প্রয়োজন হয়ে থাকে না, অনেকটা ড্রাগ এন্ড ড্রপের মতনি কাজ করা যায়। 

আর যেহেতু এটি করাতে কোন রকম কোডিং এর প্রয়োজন হয় না আর এর জন্য আলাদা ভাবে কোন রকম সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয় না তাই আপনি চাইলে এটি একটি মোবাইলের যেকোন ব্রাউজার দিয়ে করতে পারবেন। তবে আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসে ও ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তবে সেটি আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটির মাধ্যমে করতে পারেন। 

মোবাইলে করা ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো আপনি কিভাবে পেতে পারেন বা আপনি কোন সাইটে ঢুকে মোবাইল দিয়ে করার মতন কাজ পাবেন সেই সাইট গুলো নিচে আলোচনা করা হল: 

ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো পাবেন কোথায়: 

• Fiver.com

• Upwork.com

• Freelancer.com

• Designhill.com

• Toptal.com

• Linkedin.com

• Weworkremotely.com

• Behance.com

• workupjob.com

উপরের সাইটগুলোতে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন আপনার হাতে থাকে একটি স্মার্টফোনের সাহায্যে্। এবং আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভালো ভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এবং বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি আপনার উপর্জন করা অর্থ উঠিয়ে নিতে পারবেন। এতে আপনাকে কোনরকম ঝামেলায় পোহাতে হবে না। 

সর্বপরি: আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আপনি আপনার পছন্দ মতন সাইটে একটি শেয়ার করবেন। আপনাদের করা একটি শেয়ার আমাদের আরও ভালো ভালো আর্টিকেল লিখতে উৎসাহ প্রদান করবে। 

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

নাম: বাধন কুন্ডু । একজন আর্টিকেল রাইটার । ১০০% ইউনিক ও কপি মুক্ত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।