অনলাইন ইনকাম দ্রারিদ্রতা ও বেকারত্ব দূরীকরণে অন্যন্য ভূমিকা পালন করছে। আমাদের চারপাশে হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার যুবক ঘুরে বেড়াচ্ছে। চাকুরী এখন সোনার হরিণ। এছাড়া সম্প্রতি সময়ে মহামারী করোনা বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বে তান্ডব চালাচ্ছে। কেড়ে নিচ্ছে হাজার হাজার তাজা প্রাণ।
এরই ধারাবাহিকতায় নিজে সুস্থ থেকে পরিবারকে সুস্থ রেখে অনলাইন উপাজর্ন হতে পারে বেকারত্ব দূরীকরণে অন্যন্য একটি মাধ্যম। জেআইটির মাধ্যমে আপনেও অনলাইন উপার্জনে শরীক হতে পারেন। এতে যেমন বেকারত্ব কমবে, কমবে ঝুকিও। তাহলে আর দেরী না করে বেকার শিক্ষিত যুবক ভাই/ বোনেরা চলুননা উপার্জন শুরু করি জেআইটি আনিং পোগ্রাম এর মাধ্যমে।
প্রথমে আমরা জেনে নিব জেআইটির মাধ্যমে কারা উপার্জন করতে পারবেন এবং কি ভাবে বা যন্ত্রাদি/ডিভাইস কি কি প্রয়োজন?
আমরা যারা এস এস সি পাস করেছি, তাদের হাতেই রয়েছে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার অথবা লেপটপ। এগুলো থেকে যে কোন ডিভাইস যদি আপনার থাকে তবে আপনেও হতে পারেন একজন সফল উদ্যোগক্তা। আয় করতে পারেন জে আইটি ওয়েব সাইট থেকে।
বিভিন্ন লেখালেখি করেঃ আপনার হাতের স্মার্ট ফোনটাকে আপনে অনলাইন উপার্জনের ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে জেআইটি ওয়েবসাইট আপনার সফলতা এনে দিতে পারে। সফলতার জন্য ঘুরে আসুন জেআইটি ওয়েব সাইটে।
জিমেইল তৈরি করেঃ
বিভিন্ন সাইটে গ্রাহক জিমেইল আইডির জন্য বিজ্ঞাপন দেয়। এসব বিজ্ঞাপন দেখে জিমেইল পূণার্ঙ্গ সেটআপ করে দিয়ে উপার্জন করতে পারেন।
ওয়াক আপ জবঃ
এই সাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কাজ গুলো করে অনলাইন ইনকাম নিশ্চিত করতে পারেন। এখানে সাধারণত ফেইজবুক পেজ লাইক,ফলো, কমেন্টস করতে হয়, ইউটুব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে হয়, ওয়াচিং টাইম বাড়াতে হয়, টুইটার শেয়ার দিতে হয়, ইত্যাদি কাজ রয়েছে এই সাইটে।
ইউটুবঃ
যদি ইচ্ছে থাকে ইউটুব থেকে ইনকাম করবেন, তবে হতে পারে আপনার জন্য এটা একটা বিরাট আয়ের উৎস। তবে এর জন্য তৈরি করতে হবে ভালো ভালো কন্টেন্ট। এসব কন্টেন্ট পাবলিস্ট করে এক হাজার সাবস্ক্রাইব ও ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচিং টাইম করতে পারলেই তৈরি হয়ে গেল আপনার কাঙ্কিত স্বপ্নের চ্যানেল।
ফেইসবুকঃ
সোস্যাল মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম হলো ফেইসবুক। ফেইসবুকের মাধ্যমে যে কোন বিজ্ঞাপন, মাকেটিং, পণ্যের প্রচারণা বা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়। এসব বিজ্ঞাপন প্রচার করে যেমন: শেয়ার, গ্রুপে শেয়ার ইত্যাদি দিয়ে আপনার ইনকামের রাস্তা বের হতে পারে। এছাড়া বড় বড় প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্যের নিজস্ব গুনাগুন ফেইসবুকে প্রচার করে থাকে। “ হতে পারে এসব পণ্যের মাকেটিং তৈরি করা আপনার কাজ। আর এতে আয়ের রাস্তা বের হতে পারে। “ তাছাড়া ভিডিও কন্টেন্ট আপলোড করেও ইনকাম করা যায়।
জে আইটিতে ইনকাম:
জেআইটির ওয়েবসাইটের বিভিন্ন বিষয় যেমন: অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং এন্ড ওয়েবসাইট, ইউটিউব, ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, এস.ই.ও, ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, অনলাইন ব্যবসা, ই-কমার্স , কম্পিউটার ও মোবাইল, সফটওয়্যার, এন্ড্রোয়েড এপ, গেমস, বিট কয়েন, ক্রিপ্রোকারেন্সি, অনলাইন ট্রেডিং, টেকনোলজি, নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট অফার, সিম কার্ড অফার, সাইবার নিরাপত্তা, ডাটা রিকভারী, ব্যাংকিং, মাস্টার কার্ড , ভিসা কার্ড, ডেবিট ক্রেডিট ও একাউন্স, লোন বা ডোনেশন, ইলেক্ট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স , বীমা /ইন্সুরেন্স, আইন, মর্গেজ, নোটারী, ভিডিও কল, ম্যাসেজিং, চ্যাটিং, কল কনফারেন্স, অনলাইন পড়াশুনা, বিদেশে উচ্চ শিক্ষা , অনলাইন ক্লাস, সাইন্স ও সাকসেস স্টোরি এগুলো বিষয়ের উপর লিখা-লেখি করে ওয়েব সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি করে আপলোড দিলে এখান থেকেও ইনকাম করা ১০০% সম্ভব।
সর্বোপরি জেআইটি অনলাইন এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলোর মাধ্যমে। তাই মহামারী এই দুর্যোগের সময় আপনার ইনকামের সর্বোচ্ছ মাধ্যম হতে পারে জেআইটি আনিং পোগ্রাম।
You must be logged in to post a comment.