বর্তমান সময়ে অনলাইন প্লাটফর্ম পৃথিবীর বুকে বড় একটা জায়গা দখল করে আছে । অনলাইনে ইনকাম করা কোনো ছোট খাটো বিষয় না। অনেকে অনলাইনে কাজ করে মাসে এক লক্ষ টাকারও অধিক ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছেন । আপনিও যদি তাদের মতো কাজ করা শুরু করে দেন আপনিও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
টাকা ইনকাম করা কঠিন কাজ হলেও অনলাইন প্লাটফর্মে এটা খুবই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে আবার অনলাইনের কাজকে বিশ্বাস করে না , তাদের উদ্দেশ্য বলতে চাই বর্তমান যুগে অনলাইনে ইনকাম ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে এটা অবিশ্বাস করার কিছুই নাই। সবাই প্রতিনিয়ত কাজ করে দিন শেষে টাকা নিয়ে নিচ্ছে।
প্রতিদিন নিয়মিত কাজ করলে 800 - 1000 টাকার ও বেশি আয় করা সম্ভব। ভালো প্লাটফর্মের মধ্যে জায়গা দখল করে আছে (জে-আইটি)। জে-আইটি ব্যান্ড কোম্পানি থেকে প্রতিদিন আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এই কোম্পানিটি বিশ্বস্ততার সাথে অনেক দিন থেকে পেইমেন্ট করে যাচ্ছে।
কিভাবে অনলাইনে ঘরে বসে আয় করবেন
আপানি যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চান: তাহলে গুগলে অবস্যই সার্চ করুন ”জে আইটি” লিখে। রিজেস্টেশন করে লগিন করে ইনকাম করতে পারবেন। প্রতিদিন আর্টিকেল লিখে আয় করা সম্ভব, আপনি দিনে যত আর্টিকেল লিখবেন তত ইনকাম করতে পারবেন, এক কথায় আনলিমিটেড কাজ করতে পারবেন। এইভাবে প্রতিদিন কাজ করে 1000 টাকারও বেশি আয় করা কোনো ব্যাপার না। একটু চেষ্টা করলেই সফলতা নিশ্চিত যেটা কেউ করতে চায় না। আপনি অবশ্যই জে-আইটি তে কাজ করবেন আর পেইমেন্ট নিবেন ।
কোন প্লাটফর্মে কাজ করবেনঃ
আপনি অবশ্যই (জে-আইটি ) তে কাজ করবেন এটি একটি বাংলাদেশি বিশ্বস্থ সাইট । যা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সাহায্য করবে। এই প্লাটফর্ম আমাদের জন্য উপকারী সাইট। আপনি চাইলে আর্টিকেল লিখে আনলিমিটেড আয় করতে পারবেন। তাছাড়াও আপনি সবাইকে রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন । প্রতিটি রেফারে 20% করে প্রফিট পেতে থাকবেন লাইফটাইম।
আপনি যদি জে আইটি থেকে আয় করতে চান তাহলে এখানে বিস্তারিত দেখুন।
কেন জে আইটি থেকে আয় করবেন
অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হলে সবসময় লেগে থাকতে হবে । এই জগতে অনেক সাইট রয়েছে সেখানে কাজ করে ইনকাম নাও হতে পারে । তাই আমি আপনাকে সাজেস্ট করব জে-আইটি তে কাজ করতে । এই সাইটে সবসময় পেইমেন্ট করে থাকে । প্রতিদিন 1 ঘন্টা করে কাজ করে 500 টাকা ইনকাম করা সম্ভব এই প্লাটফর্মে।
আসলেই এই প্লাটফর্ম সবচেয়ে ভালো একটি সাইট এখানে বর্তমানে অনেকেই কাজ করতেছে তারা নিয়মিত কাজ করে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। আপনিও কাজ করে সুযোগটি কাজে লাগান। মূল কথা হচ্ছে এই সুযোগ হাতছাড়া না করাই ভালো।
আউটসোর্সিং:
বাংলাদেশের গ্রাম ও শহর নির্বিশেষ শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বিশেষ করে তরুণ-তরুণীরা। এ পেশা আগ্রহী হয়ে ওঠেছে । তাছাড়া আউটসোর্সিং আর কাজ প্রীতিবন্ধী কিন্তু কম্পিউটারের দক্ষ ব্যক্তিদের ও কাজের সুযোক রয়েছে । প্রকৃতপক্ষে শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের কাছে আউটসোর্সিং একটি আশাবাদ জাগিয়ে তুলছে।
তারা সহজেই তাদের কর্মহীন জীবনের অভিশাপ ও হিন্যমনতা থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হচ্ছে। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আমাদের দেশের তরুণ তরুণীরা দেশের জন্য বিপুল বৈদেশিক মুদ্রার পাশাপাশি গৌরব বয়ে আনছে। বিশেষ করে প্রোগ্রামিং,মোবাইল এপ্লিকেশন তৈরি , ওয়েব ডিজাইনার এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিংয়ের মতো ক্ষেত্রগুলোতে বাংলাদেশের তরুণরা ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতায় সাক্ষর রাখতে সক্ষম রেখেছে।
বাংলাদেশে আউটসোর্সিং এর কাজে নিয়মিত কর্মীরা বিশ্বমানের এবং বিদেশি বায়ারদের নিকট এদের ব্যাপক চাহিদা ও জনপ্রিয়তা রয়েছে। আউটসোর্সিং -এ বাংলাদেশের সম্ভবনার কারণ হিসেবে যে বিষয় গুলো দেখা যায় , সেগুলো হলো:
১। ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশ১২টাইম জোনে অন্তর্ভুক্ত। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বা ইউরোপে যখন রাত থাকে তখন বাংলাদেশে দিন থাকে । ফলে ২৪ ঘন্টা কাজ করার বাংলাদেশের সুযোগ রয়েছে।
২। আমাদের রয়েছে বিপুল সংখ্যক প্রশিক্ষিত তথ্য যুক্তিবিদ এবং ইংরি5 ভাষা জানা এক ঝাঁক উদ্যমী, যারা ক্রবর্ধমান চাহিদার সাথে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম ।
৩। বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের শ্রমের বাজার মূল্য অত্যন্ত কম
৪। সাধারণত একটি শিল্প গড়তে যে পরিমান বিনিয়োগ প্রয়োজন হয় আইসিটি এনাবন্ড সার্ভিসে যেকোনো সেক্টরে এ বিনিয়োগের পরিমান সেটির চার ভাগের একভাগ। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও স্থিতিশীল কর্ম- পরিবেশ গড়ে তোলা গেলে আউটসোর্সিং এর বিশাল বাজারে আধিপত্য বিস্তারে বাংলাদেশর তেমন কোনো সমসা হবে না। বাংলাদেশের ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী , আউটসোর্সিং থেকে বাংলাদেশের যায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
You must be logged in to post a comment.