আজকের যুগের কম্পিউটার ছাড়া কোন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা সম্ভব নয়। কম্পিউটার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় একটা ডিভাইস যা আমাদের সবসময় কাজে লাগে। অনলাইনে কোন কাজ করতে হলে কম্পিউটারের অবদান রয়েছে।
প্রতিদিন 1500 থেকে 2000 টাকা ইনকাম করা কোনো ব্যাপার নয় । অনেকেই নিয়মিত কাজ করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে । আপনিও চাইলে তাদের মতো করে কম্পিউটার দিয়ে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন । কম্পিউটার অনেক কাজে ব্যবহার করানো হয়ে থাকে তাদের মধ্যে টাকা ইনকামের উপায়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
কম্পিউটার থেকে টাকা ইনকামের উপায়:
কম্পিউটার এর মাধ্যমে আয় করা খুবই সহজ পদ্ধতি আপনি চাইলেই কাজ করতে পারবেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে অনেক টাকা ইনকাম করা যায় । আপনাকে কাজ করতে হলে আগে কাজ শিখতে হবে তারপর ওয়েবসাইটে ঢুকে কাজ করে টাকা আয় করতে পারবে ।
আজকের যুগে টাকা ইনকাম করা খুবই কঠিন কাজ হলেও অনলাইনকে কম্পিউটার এর দাঁড়ায় কাজ করা খুবই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনাকে কাজের সব ধরণের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে হবে তারপরে অনলাইনে কাজ করার চিন্তাভাবনা করতে হইবে।
অনেক সাইট রয়েছে কাজ করার সেই সাইট গুলোতে এডমিনের সাথে ভালোভাবে পরিচয় হয়ে কাজ শুরু করতে হবে। এই অনলাইনের জগতে টাকা বিনিয়োগ ছাড়াই টাকা আয় করা খুবই সহজ হয়ে উঠেছে।
যেমনঃ আমি একটা সাইট সম্পর্কে আপনাকে সাজেস্ট করবো যেটা হলো (জে-আইটি) কোম্পানি তে । আপনি চাইলেই এই ব্র্যান্ড কোম্পানি তে কাজ করতে পারেন । অনেক দিন থেকে এই প্লাটফর্মে যারা কাজ করতেছে তারা প্রতিনিয়ত টাকা ইনকাম করতে পারতেছে।
প্রতিদিন এই সাইট থেকে 500 টাকা ও অধিক ইনকাম করার সুযোগ রইছে। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে, তারপর সুন্দর ভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে।
কোন সাইটে কাজ করবেনঃ
আমার মতে আপনি (জে-আইটি) প্ল্যাটফর্মে কাজ করলে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন প্রতিদিন । তাই এখনই গুগলে (জে-আইটি) লিখে সার্চ করুন আর সেখান থেকে সাইনআপ করে , লগিন করে আর্টিকেল লিখে প্রচুর পরিমান আয় করুন
বিঃদ্রঃ আপনি চাইলে এই লিঙ্ক থেকে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
কম্পিউটার ক্রাইম :
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির নানামুখী ব্যাবহারের কাযক্রমকে ব্যবহৃত করতে বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। নিচে কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হলো ।
হ্যা*কিং :
প্রোগ্রাম রচনা ও প্রয়োগের মাধ্যমে কোনো কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক এর ক্ষতিসাধন করাকে হ্যাকিং বলা হয় । ইন্টারনেটের ব্যাপক প্রচলনের ফলে যেমনি তথ্যের আদান প্রদান বেড়ে গেছে বহুগুন , ঠিক তেমনি তথ্য গায়েব, তথ্য চুরি এবং পথিমধ্যে তথ্য বিকৃতি ঘটানো নজিরও লক্ষ করা যায় ।
আর এ কাজটি যারা রয়েছে মূলত তাদেরকে হ্যাকার বলে অভিহিত করা হয়। হ্যাকারদের যাবতীয় কর্মকান্ডকে হ্যাকিং অভিহিত করা হয় । আবার কখনও কখনও হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে কোনো বেক্তি বা প্রতিষ্টানকে লক্ষ হিসাবে নির্ধারন করে নেটওয়ার্ক সিস্টেকে ভেঙে সেখানে বিবেচিত হন । বর্তমানে তিন ধরনের হ্যাকার দেখতে পাওয়া যায় যথা:-
১ । হোয়াইট হ্যাট হ্যাকা’র : সাধারণত এরা ডেটা বা ক্ষতি না করে না তবে কাজের ক্ষেত্রে ভীষণ দক্ষ হয় ।
২। ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকা’র : বিভিন্ন বেক্তি ও প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য , আর্থিক তত্থদি হাতিয়ে নিয়ে আর্থিক ক্ষতিসাধন করে
৩। গ্রে হ্যাট হ্যাকা’র : এরা নেটওয়ার্ক এর দুর্বলতাকে খুঁজে বের করে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে দুর্বল দিকগুলো কে ঠিক করার মাধ্যমে নেটওয়ার্ক এর সুরক্ষার জন্য কাজ করে অর্থ উপার্জন করে ।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং :
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলতে বুঝায় দুই বা ততোধিক কম্পিউটার এর মধ্যে অন্তসংযোগ বেবস্থা । যার কার ফলে কম্পিউটার সমূহের সহজে তথ্য বিনিময় এবং রেসোর্চ শেয়ার করতে পারে । কম্পিউটার প্রযুক্তির সর্বাধুনিক বিকাশ হচ্চে বিশ্বব্যাপি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রসারিত করা ।
ইন্টারনেট হচ্ছে পৃথিবীর বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক । কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদান ব্যাক্তিগত যোগাযোগ , ইমেইল, অনলাইন ব্যাংকিং ইত্যাদি কাজ করা যায়।
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক স্থাপনের অসুবিধা :
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর সুবিধা পাশাপাশি কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমন:-
নেটওয়ার্ক সিস্টেম বাস্তবায়নে অনেক অর্থ প্রয়োজন হয়। শক্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকলে ভাইরাস আক্রমণ এবং ডেটা হ্যাকিং এর ফলে নেটওয়ার্ক সিস্টেমে সমস্যা সৃষ্টি হয়। নেটওয়ার্ক সিস্টেম বাস্তবায়নের পর এর রক্ষণাবেক্ষণ করতে হয় ।
You must be logged in to post a comment.