আস্সালামু আলাইমুক, প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আবারো আমি হাজির হয়ে গেলাম আপনাদের সামনে নতুন আরো একটি পোষ্ট নিয়ে। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবই-কমার্স কি? কিভাবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা যায়?
ত চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে শুরু করে দেই আমাদের মূল আলোচনা।
সূচনা :-
বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করার অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে।তবে, আপনি কি জানেন অনলাইন থেকে ইনকাম করার সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য প্লাটফর্ম কোন কি? সেটি হলো ই-কমার্স ।
বর্তমানে ই-কমার্স ব্যবসা করে পৃথিবী জুড়ে অনেক মানুষ লক্ষ- লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।তাই ত বর্তমানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার উপায় গুলো খুজেন। আবার অনেকে সঠিক গাইডলাইনের অভাবে ব্যবসা শুরু করতে পাবেন না।
আর আপনিও যদি ই-কমার্স এর সঠিক গাইডলাইন খুঁজে থাকেন তবে এই পোষ্টটি পড়ে আপনি ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন এই সর্ম্পকে সমস্ত খুটিনাটি জানতে পারবেন।
আর দিন - দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অনলাইনে ঘরে বসে কেনাকাটা করার জনপ্রিয়তা।বর্তমানে যুগের পরির্বতনের সাথে সাথে পরির্বতন হয়েছে মানুষের চাহিদা এবং বাজারের ও চাহিদা।
আর তাই সবাই চায় ঘরে বসে মাত্র কয়েক ক্লিকে কেনাকাটা করতে। তাই এখন বেশির ভাগ মানুষই সরাসরি বাজারে না গিয়ে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন।
বর্তমানে আমাদের দেশে ও ই-কমার্স এর চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন আমাদের দেশের ছোট-বড় বিভিন্ন প্রতিষ্টান এই সেবা চালু করেছে।
তাই আপনিও যদি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করে ইনকাম করতে চান তবে দয়া করে সর্ম্পূণ পোষ্ট ধৈর্য ধরে মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
টপিক সূচি:-
১/ ই-কমার্স কি?
২/ ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধা।
৩/ ই-কমার্স ব্যবসার অসুবিধা। *
৪/ ই-কমার্স ব্যবসার আইডিয়া।*
৫/ কিভাবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা যায়?*
৬/ ই-কমার্স ব্যবসা কতটা লাভজনক?*
৭/ বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা করার সেরা কয়েকটি সাইট।*
১/ ই-কমার্স কি?*
ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন পণ্য ক্রয় - বিক্রয় করার প্রক্রিয়াই হচ্ছে ই-কমার্স । ই-কমার্স আবার ইলেক্টনিক- ই-কমার্স নামে ও পরিচিত। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আমরা যখন অনলাইনের মাধ্যমে কোন পণ্য ক্রয় বিক্রয় করি তখন তাকে ই-কমার্স বলে।
ই-কমার্স এর সমস্ত কাজ অনলাইনের মাধ্যমেই করা হয়ে থাকে।
এখানে আপনি আপনার পছন্দের পণ্যের গুনমান, পণ্যের দাম, পণ্যের কোয়ালিটি ইত্যাদি সমস্ত কিছু ভালো ভাবে দেখে পছন্দের পণ্য ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার করতে পারবেন।আবার আপনি অনলাইনের মাধ্যমে যে কোন পণ্য বিক্রয় ও করতে পারবেন।
ই-কমার্স ব্যবসার জন্য সাধারনত লেনদেনের ক্ষেত্রে বিকাশ, রকেট, ডেভিট কার্ড, কেডিট কার্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
২/ ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধা।*
-
ই-কমার্স দ্রুত পণ্য ক্রয়- বিক্রয় করা যায়।এবং সহজেই নিজের পছন্দের পছন্দের পণ্য খুঁজে পাওয়া যায়।
-
ই-কমার্স ঘরে বসে পণ্য ক্রয় করা যায় ফলে সময় অপচয় হয় না।
-
বাহ্যিক সেট আপ ছাড়াই ব্যবসা করা যায়।
-
কম খরচে ব্যবসা পরিচালনা করা যায়।
-
ক্রেতারা বাজারে না গিয়ে ঘরে বসেই নিজের পছন্দের পণ্য ক্রয় করতে পারে।
-
যে কোন ভৌগলিক অবস্থান থেকে সারা বিশ্বে ব্যবসা করা যায়।
৩/ ই-কমার্স ব্যবসার অসুবিধা। *
-
দূরবর্তী স্থানের অর্ডার ডেলিভারি করার ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল হয়।
-
দক্ষলোকবলের অভাব হতে পারে।
-
লেনদেনে নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাব হতে পারে।
-
মাত্রাতিরিক্ত অর্ডারের সরবরাহ করার অসুবিধা হতে পারে।
-
আইন প্রনয়ন এবং প্রয়োগে সমস্যা হতে পারে।
৪/ ই-কমার্স ব্যবসার আইডিয়া।*
নতুন যারা ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান, তাদের মনের মধ্যে প্রথমে সাধারনত একটি প্রশ্ন আসে যে আমি কোন পণ্য বা বিষয়ে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করব।সত্যি বলতে বিভিন্ন পণ্য দিয়েই আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
তবে আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য নিচে আমি আপনাদের সাথে কয়েক টি ই-কমার্স ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করছি। আশা করছি আইডিয়া গুলো আপনাদের উপকারে আসবে। ত চলুন দেখে নেই আইডিয়া গুলো কি কি।
- কাপড়ের ব্যবসা।
- হাতের তৈরি জিনিস বিক্রির ব্যবসা।
- ইলেক্ট্রনিক প্রডাক্ট বিক্রি।
- ঘরের তৈরি খাবার বিক্রি।
- কসমেটিক্সের ব্যবসা।
* কাপড়ের ব্যবসা।
অনলাইন ব্যবসার মধ্য বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলো কাপড়ের ব্যবসা। কাপড় এমন একটি জিনিস যা আমাদের সবার প্রয়োজন। অনেক সময় দেখা যায় দোকানে দোকানে ঘুরেও হাজার টা কাপড় দেখার পরও আমাদের কাপড় পছন্দ হয় না।
অনেক সময় দেখা যায় কাপড় পছন্দ হলেও কাপড়ের কোয়ালিটি, কালার,সাইজ এগুলো পছন্দ হয় না।তাই দোকানে দোকানে ঘুরে হয়রানি না হয়ে এখন বেশির ভাগ মানুষ ঘরে বসে অনলাইনে কাপড় ক্রয় করতে পছন্দ করেন।
আর আপনি চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনি ই-কমার্স এ কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে পারবেন। কারন মানুষের কাপড়ের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আর এটি ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে।
*হাতের তৈরি জিনিস বিক্রির ব্যবসা।
বর্তমানে হাতের তৈরি জিনিসের বেপক চাহিদা রয়েছে। অনেকেই বাজারের জিনিসের তুলনায় হাতের তৈরি জিনিস বেশি পছন্দ করে থাকেন। তাই আপনি যদি হাতের তৈরি জিনিস তৈরিতে দক্ষ হয়ে থাকেন তবে আজই আপনার হাতের জিনিস অনলাইনে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
যা বর্তমান যুগের পেক্ষিতে ই-কমার্স ব্যবসার জন্য বেশ উপযুক্ত আইডিয়া।
* ইলেক্ট্রনিক প্রডাক্ট বিক্রি।
আপনি চাইলে ই-কমার্স সাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক প্রডাক্ট বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।বর্তমানে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক পণ্য বা পার্স অনলাইন থেকে ক্রয় করে থাকেন।
আর এগুলো সরাসরি স্ট্রকে রাখার প্রয়োজন হয় না, তাই ইলেক্ট্রনিক প্রডাক্টস কখনো অকেজো হয় পরে না।
আর তাই এটি হতে পারে আপনাদের জন্য একটি লাভজকন ই-কমার্স ব্যবসা।
* ঘরের তৈরি খাবার বিক্রি।
বর্তমানে কর্মব্যস্ত মানুষ কাজের জন্য ঘরে খাবার তৈরি করতে পারেনা। আবার বাহিরের অস্বাস্থ্যকর খাবার ও তারা খেতে পারে না। তাই তারা অনলাইনে ঘরের তৈরি খাবারের খুঁজ করে থাকেন।
আর ভালো রান্না করা ও একটি শিল্প। আর আপনার মধ্যেও যদি এই গুনটি থাকে তবে আপনিও অনলাইনে একটি পেজ খুলে আপনার রান্না করা খাবার বেশ ভালে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
* কসমেটিক্সের ব্যবসা।
গহনা নারীর সুন্দর্যের বহিপ্রকাশ গঠায়। সবাই চায় নিজেকে সবার সামনে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে।আর তাই বর্তমানে কসমেটিক্সের ব্যবহার এবং চাহিদা ও দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আপনারা বিভিন্ন কসমেটিক্সের পণ্য যেমন :- সাজগোজ করার সামগ্রীহ, গহনা ইত্যাদি দিয়ে আপনি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।আর এটি বর্তমানে বেশ চাহিদা সর্ম্পূণ এবং লাভজনক একটি ব্যবসা।
৫/ কিভাবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা যায়?*
এতক্ষনে আপনারা নিশ্চই জেনে গিয়েছেন যে ই-কমার্স ব্যবসা কি? ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধা এবং অসুবিধা সমস্ত কিছু আপনারা জেনে গিয়েছে।
ত এবার চলুন যেনে নেই কিভাবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা যায়।
-
পূর্ব পরিকল্পনা করা।
-
বাজেট নির্ধারন করা।
-
ওয়েবসাইট তৈরি করুন।
-
মানসম্মত পণ্য খুঁজুন।
-
ডেলিভারি।
-
পেমেন্ট মেথড।
*পূর্ব পরিকল্পনা করা।
ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাদের প্রথমে পূর্ব পরিকল্পনা করে নিতে হবে।কারন যে কোন কাজ সফলতা লাভ করার জন্য আগে পূর্ব পরিকল্পনা করে নিতে হবে। কারন পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া কোন কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়।
তাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে পরিকল্পনা করে নিতে হবে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করবেন, কোন মাধ্যমে কাজ করবেন ইত্যাদি।
*বাজেট নির্ধারন করা।
যে কোন কাজ শুরু করার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো বাজেট নির্ধারন করা।আমরা জানি, ই-কমার্স ব্যবসা খুব অল্প পুঁজিতে শুরু করা যায়। তাই বলে যে বাজেট তৈরি করার প্রয়োজন নয় তা কিন্তু নয়।
তাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি বাজেট তৈরি করে নিতে হবে। আপনার বাজেট যদি কম হয়ে থাকে তবে চিন্তা করার কোন কারন নেই আপনার বাজেট অনুযায়ী প্রথমে ছোট পরিসরে কাজ শুরু করুন।
প্রথমে আপনার কোন ক্ষেত্রে কত টাকা ব্যয় হবে, মালামাল খরচ, সাইটের ব্যয় কত হবে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করে নিন।
*ওয়েবসাইট তৈরি করুন।
আপনার ই-কমার্স ব্যবসা জন্য একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন।আর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি কাস্টমারদের কাছে আরো বিশ্বাসযোগ্য করে তুলবে।
আপনার পণ্যের মান, দাম, গুন, পণ্য ক্রয় করার প্রক্রিয়া এবং পণ্য অর্ডার করার নিয়ম ইত্যাদি কাস্টমার দের জানানোর জন্য একটি ওয়েবসাইট আবশ্যক। তাই পরিকল্পনা এবং বাজেট নির্ধারন করার পর আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।
তবে চেষ্টা করবেন ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করার। কারন বর্তমানে অনলাইনে অনেক প্লাটফর্ম থাকলে ও কাস্টমাররা সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে ভালো মানের ওয়েবসাইট ওনারদের।
*মানসম্মত পণ্য খুঁজুন।
ব্যবসা করার জন্য সময় উপযোগী এবং মানসম্মত পণ্য বাচাই করুন। আপনি নিশ্চই এমন কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন না যে পণ্যের চাহিদা কম এবং কম লাভজনক।
তাই ব্যবসা শুরু করার পূর্বে সময় উপযোগী এবং মানসম্মত পণ্য খুঁজে বের করুন। যে গুলোর বাজারে চাহিদা রয়েছে এবং যে পণ্য গুলো অধিক লাভজনক। একটু কষ্ট করে বুদ্ধি খাটিয়ে চিন্তা করুন মানুষ জন কোন জিনিস সহজে পেতে চায় কোন জিনিস বাজর থেকে ক্রয় করার অসুবিধা বুদ করে।
আপনি মানুষের এই চাহিদার জিনিস নিয়ে ব্যবসা শুরু করে সহজে লাভবান হতে পারবেন।
*ডেলিভারি।
কাস্টমারদের মন জয় করতে এবং কাস্টমারদের পরিমান বৃদ্ধি করতে ভালো ডেলিভারি ব্যবস্থা করুন। কাস্টমারা যে পণ্য পছন্দ করেছে সেই পণ্য সুন্দর করে প্যাকিং করে খুব দ্রুত, অক্ষত অবস্থায় কাস্টমারদের কাছে পৌছানোর ব্যবস্থা করুন।
আর আপনি যদি এই কাজে ব্যর্থ হন তবে আপনার কাস্টমারের সংখ্যা কমে যাবে এবং ইনকাম ও কম হবে।
তাই ভালো ডেলিভারি ব্যবসা রাখুন যাতে ক্রেতারা সময়মত তাদের পছন্দের পণ্য হাতে পেয়ে যায়।
*পেমেন্ট মেথড।
কাস্টমাররা আপনার পণ্য ক্রয় করার পর কোন মাধ্যমে আপনাকে পেমেন্ট করবে সেই পেমেন্ট মাধ্যম ঠিক করুন।বর্তমানে অনলাইন পেমেন্টের অনেক সিস্টেম রয়েছে যেমন:- বিকাশ, রকেট, নগদ, শিউর ক্যাশ, উপায় ইত্যাদি আরো অনেক মাধ্যম রয়েছে।
আপনি এই মাধ্যম গুলোর মধ্যে এমন একটি সিলেক্ট করুন যাতে কাস্টমাররা সহজে এবং নিরাপদে আপনার পেমেন্ট করতে পারে।
৫/ ই-কমার্স ব্যবসা কতটা লাভজনক?*
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারেই-কমার্স ব্যবসা কতটা লাভজনক। বর্তমানে ই-কমার্স ব্যবসা বেশ লাভজনক একটি ব্যবসা। বর্তমানে পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করে থাকেন।
আর ভবিষ্যতে মানুষের অনলাইনে পণ্য ক্রয় করার চাহিদা আরো দিনদিন বৃদ্ধি পাবে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আপনি ও ই-কমার্স ব্যবসায় যুক্ত হয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
আর শুধু বাংলাদেশেই নয় সারা বিশ্ব জুড়েই এখন অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় -বিক্রি করা হয়ে থাকে। আর আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তবে ই-কমার্স ব্যবসা বেশ লাভজনক হবে। আর ই-কমার্স ব্যবসার ভবিষ্যত বেশ উজ্বল।
৬/ বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা করার সেরা কয়েকটি সাইট।*
-
উপহারবিডি।
-
আমাজন।
-
রকমারি ডট কম।
-
আইটি বাজার ২৪।
-
ক্লিকবিডি।
-
প্রিয় শপ ডট কম।
-
হটঅফার বিডি ডট কম।
-
এখনি ডট কম।
-
ইজিটিকেট।
-
ই-বে ডট কম।
-
বিক্রয় ডট কম।
আমাদের শেষ কথা:-
ত প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা ; ই-কমার্স ব্যবসা কি? ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার এ টু জেড গাইডলাইন।
আশা করছি পোষ্টটি পড়ে আপনারা সবাই অনেক উপকৃত হবেন। আর আপনারা ও ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে পারবেন।
আর পোষ্টটি আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য জানিয়ে দেবেন।আর যদি পোষ্টটি আপনাদের ভালো লাগে তবে বেশি বেশি করে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
আর যদি পোষ্টটি সর্ম্পকে আপনাদের কিছু জানার থাকে তবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাকে জানাতে পারেন। আমি ইনশা আল্লাহ আপনাদের সাহায্য করার চেষ্টা করব।
ত আজ এই পর্যন্তই সবাই অনেক ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর এতক্ষন পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।
You must be logged in to post a comment.