বাংলাদেশে বিটকয়েন কি সত্যি ব্যানড?বিটকয়েন কি বেআইনি।

বিটকয়েন কি বন্ধ হয়ে যাবে?

ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি এমন একটি নেটওয়ার্কের ভিত্তিতে ডিজিটাল সম্পদের একটি ফর্ম যা বিপুল সংখ্যক কম্পিউটারে বিতরণ করা হয়।

এই বিকেন্দ্রীভূত কাঠামো তাদের সরকার এবং কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকতে দেয় ভার্চুয়াল কয়েনের মাধ্যমে যে কোনও আর্থিক লেনদেনের দাবি কেউ করতে পারে না, কারণ বিশ্বের কোনও আইনী কর্তৃপক্ষ এ জাতীয় ব্যবসায়ের অনুমতি দেয় না, ব্যাংকিং নজরদারি আজকের বিবৃতিতে বলেছে।.

কৃত্রিম নামযুক্ত দলগুলি এই অনলাইন লেনদেন পরিচালনা করে, যেখানে অর্থ পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত আইন লঙ্ঘনের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে, এতে আরও যোগ করা হয়েছে।.

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক সহ কোনও নিয়ন্ত্রক ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসায়ের অনুমতি দেয় না।.

ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি প্রথমে কোনও দেশের অনুমোদন নেয়নি, তবে জাপান, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো কয়েকটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।.

এর সর্বজনীন বিজ্ঞপ্তিতে।, বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে যে বিদেশী এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন আইন ১৯৪ ১৯৪৭ অনুসারে কোনও ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেনের অনুমতি দেওয়া হবে না।, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইন।, ২০০৯.বাংলাদেশ ব্যাংক আজ আবার বলেছে যে এটি দেশে কোনও ধরণের ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি ধরে রাখা বা ব্যবসায়ের অনুমতি দেয় না।.

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই ঘোষণাটি পুলিশের ফৌজদারি তদন্ত বিভাগকে একটি চিঠি প্রেরণের পরে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল যে দেশের আইনের অধীনে ভার্চুয়াল কয়েন অবৈধ হলেও ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবসাকে অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা যায় না।