বর্তমান সময় গোটা বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং কাজটি অধিক জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো আমাদের বাংলাদেশেও অসংখ্য ফ্রিল্যান্সার হয়ে গিয়েছে। আর এই ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে আয় করার ক্ষেত্রে নানা কাজ রয়েছে। নানা কাজের মধ্যে ৫টি অন্যতম ফ্রিল্যান্সিং কাজ রয়েছে যা করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবেন। আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেল যে ৫টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করা যায় তা সম্পর্কে আলোচনা করবো।
আমাদের দেশে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজ অধিক জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ার নানা কারণ রয়েছে। সেসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হলো, আমাদের দেশে চাকরির বাজারে এক বিশেষ মেধার প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। বর্তমান সময় বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষিত তরুন-তরুনীরা চাকরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
আর এই বঞ্চিত হয়ে যাওয়ার কারণে তারা তাদের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা টিকে অন্যতম পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে। তারা এই পেশার টির মাধ্যমে জীবিকা অর্জন করে নিজেকে তুলে ধরছে।
এই ফ্রিল্যান্সিং পেশা টি করার মাধ্যমে আপনি এক বিশেষ সুবিধা লাভ করতে পারবেন। এখানে আপনি পুরোপুরি স্বাধীনতা পেয়ে থাকবেন। আর সবচেয়ে বড় একটি সুবিধা হলো এই কাজটি করার জন্য আপনাকে বাইরে কোথাও যেতে হবে না, আপনি নিজের ঘরে বসে এই কাজটি করতে পারবেন।
এই কাজটি ঘরে বসে করতে পারার জন্য অধিক জনপ্রিয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি বর্তমান সময়ে অধিক মানুষের মন জয় করে নিয়েছে। তবে এই ফ্রিল্যান্সিং পেশা কাজ করতে গেলে আপনাকে বিভিন্ন কাজ নিয়ে পারদর্শী হতে হবে।
আপনি যদি ভালো ফ্রিল্যান্সার হতে চান এবং আপনি যদি এই ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই যেকোনো কাজ সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যথেষ্ট দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আপনার সম্ভব হবে একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হয়ে ওঠা।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ের নানা কাজ রয়েছে এবং নানান কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে এই নানান কাজের মধ্যে ৫টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে অনেক বেশি আয় করা যায়।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজের মাধ্যমে বেশি আয় করতে চান তাহলে আপনার পক্ষে যেটি প্রয়োজন হবে সেটি হলো আপনাকে সঠিক কাজটি নির্বাচন করতে হবে। বর্তমান সময় সারা বিশ্বের অধিক ফ্রিল্যান্সার হওয়ার এটিও বেশ প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়ে গিয়েছে।
অধিকাংশ নামকরা মার্কেটপ্লেসগুলোতে ফ্রিল্যান্সিং করার বেশিরভাগ সময় লক্ষ্য করা যায় যে, একটি জব পোস্টে শতাধিক বিড পরে। তখন সম্ভবত আয় নিয়ে চিন্তা মাথায় আসে না কাজ পাওয়া নিয়ে চিন্তাটাই অনেক বেশি উল্লেখযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। আর যদি আপনি খুব ভালোভাবে এবং সঠিক কাজটি নির্বাচন করতে পারেন তাহলে আপনাকে এরকম নানা ঝামেলায় পড়তে হবে না।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজ নিয়ে করে থাকেন। তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর অন্যতম ৫টি কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি অনেক ভাল আয় করতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক যেই ৫টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করা যাবে। নিচে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো:
১. সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:
এই কাজটি বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতের একটি অন্যতম কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাধারণত অধিক সংখ্যক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা এই কাজটি করাকে অনেক বেশি ভালোবেসে থাকে। অনেকে আছে যারা এই কাজটিতে দক্ষ হওয়ার জন্য নিয়মিতভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
এই সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কাজ করে আয় এর ব্যাপারটির কথা হয়তো কম বেশি অনেকেরই জানা আছে। এটি অনেক মানসম্মত একটি চাহিদা বহুল কাজ হওয়ায় এটির আয় অনেক বেশি হয়ে থাকে।
বর্তমান সময়ে কম্পিউটার এবং মোবাইলে সফটওয়্যার জগতে এক বিশেষ চাহিদা রয়েছে। অনেকেই অনেক সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের কাজ হাসিল করে থাকে। সাধারণত মোবাইলের বিভিন্ন গেম গুলো এখন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে।
এটি এমন একটি দক্ষতা সম্পূর্ণ কাজ যেখানে খুব ভালো কোড এর দরকার হয়। আর ভালো কডের চাহিদা অনেক বেশি হয়ে থাকে। বর্তমানে ৫টি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ অত্যাধিক পরিমাণে জনপ্রিয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেগুলো হলো:
-
জাভাস্ক্রিপ্ট
-
পাইথন
-
জাভা
-
সি
-
সি প্লাস প্লাস
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট থেকে কাজ করে ভাল আয় করার জন্য আপনার একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে নেওয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তবে আপনি যদি চান তাহলে আপনি একাধিক ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে নিতে পারেন। বিশ্বের সর্বাধিক বেতনভুক্ত যে সমস্ত ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো রয়েছে তার মধ্যে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট একটি হয়ে থাকে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কোডিং, ডিবাগিং, পরীক্ষা ও যেকোনো ধরনের সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে সফটওয়্যার প্রোগ্রাম গুলি ডিজাইন করা এবং ডেভেলপিং করা হয়ে থাকে। আপনি যদি এর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে চান তাহলে আপনাকে আগে একটাতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তারপর আপনি অন্য গুলো একে একে শিখে নিতে পারবেন।
২. ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট:
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের অত্যাধিক আয় এর বিভিন্ন কাজের মধ্যে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর পরেই আসে ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর কাজ। এটি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের একটি অন্যতম কাজ হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে কাজটি অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।এই কাজটি বিশেষ মানসম্মত হাওয়ায় এখানে আয়ের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি এই কাজটিতে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করেন তাহলে আপনার আয় অনেক বেশি হয়ে থাকবে।
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস এর একটি পরিসংখ্যান প্রতিবেদন অনুসারে এই ওয়েব ডিজাইন এর কাজ টি এক বিশেষ চাহিদা বহুল ও দক্ষতা সম্পন্ন কাজ হয়ে থাকে।ওয়েব ডিজাইন এর কাজ টি অনেক জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ায়, বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে যদি আপনি এই কাজটি সঠিকভাবে করে দিতে পারেন তাহলে প্রতি ঘন্টায় আপনার ৬০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম হবে। ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর ভিতর দুটি ধাপ রয়েছে। এই দুটি ধাপের জন্য একটু আলাদা ল্যাঙ্গুয়েজ জানা লাগে সেগুলো হলো:
-
ফ্রন্ট এড
-
ব্যাক এড
ফ্রন্ট এড এর যে ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো আপনাকে জানতে হবে সেগুলো হলো:
-
HTML
-
CSS
-
JavaScript
আর ব্যাক এড এর জন্য আপনাকে যে ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো জানতে হবে তা হলো:
-
PHP
-
JavaScript
-
Node.Js
তবে এসব ল্যাঙ্গুয়েজ এর সাথে আপনাকে ফ্রেমওয়ার্ক জানতে হবে। এই কাজটি আপনি যত বেশি দক্ষতা অর্জন করবেন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে আপনার চাহিদা এবং আয় ততবেশি হয়ে থাকবে। ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখে আপনি খুব সহজেই প্রচুর আয় করতে পারবেন।
৩. রাইটিং:
এই কাজটির সাথে হয়তো আমরা অনেকেই পরিচিত হয়ে থাকি। বর্তমান সময়ে এই কাজটি একটি বিশেষ জনপ্রিয় কাজ হয়ে থাকে। অনেক ফ্রিল্যান্সাররাই এই কাজগুলো করতে অনেক বেশি ভালোবেসে থাকে। এই কাজটি করে আপনি প্রচুর আয় করতে পারবেন।
সাধারণত রাইটিং যে করে তাকে বলা হয় রাইটার। আর এই রাইটারদের চাহিদা যেমন অতীতেও ছিল, এবং বর্তমানে তা আরও বেশি হয়ে গিয়েছে। অনলাইনে আয়ের মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে যেসব চাহিদা বহুল কাজ রয়েছে তার মধ্যে রাইটিং এখন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি অন্যতম জনপ্রিয় কাজ হয়ে থাকে। আপনি অবাক হয়ে যাবেন যে, যথেষ্ট দক্ষতার সাথে আর্টিকেল লিখতে পারলে মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। তবে এই রাইটিংয়ের কাজ টি বিভিন্ন বিভাগের হতে পারে তা নিচে উল্ল্যেখ করা হলো:
-
আর্টিকেল রাইটিং
-
কপিরাইটিং
-
কন্টেন্ট রাইটার
-
টেকনিক্যাল রাইটিং
আর এখানকার এক একটি বিভাগের আয়ের পরিমাণও এক একটি হতে পারে। এই রাইটিংয়ের সব ধরনের বিভাগেই যথেষ্ট টাকা উপার্জন করা সম্ভব হয়ে থাকে। আর আপনি যদি এই কাজটি করে প্রচুর অর্থ আয় করতে চান তাহলে আপনাকে সেই বিভাগটিকে নিয়ে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
বর্তমান সময় এসব কাজ অধিক জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ায় এখানে অধিক সংখ্যক মানুষ কাজ করে থাকে। আর তাই এখানেও এক ধরনের প্রতিযোগিতা রয়েছে এজন্য আপনি যেই বিভাগে কাজ করতে চাচ্ছেন সেই বিভাগ সম্পর্কে আগে আপনাকে অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করতে হবে তারপর আপনি কাজে নামেন সেটি আপনার জন্য অনেক ভালো হবে।
৪. গ্রাফিক্স ডিজাইনার কাজ:
বর্তমান সময় ফ্রিল্যান্সিং জগতে যেসব বিশেষ চাহিদা বহুল ও অধিক আয়ের কাজ রয়েছে তার মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি অন্যতম কাজ। এই কাজটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটের যেকোনো মার্কেটপ্লেসের একটি অধিক আয়ের একটি বিশেষ কাজ হয়ে থাকে। বিশ্বের নামকরা মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্কের সর্বাধিক ডিমান্ড অনুযায়ী যেসব কাজ রয়েছে তার মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন দুই নম্বরে রয়েছে।
এই কাজটি করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা প্রচুর আয় করে থাকে, আপনি নিজেই গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের ওপর নজর দেন তাহলে দেখতে পাবেন তারা প্রতি ঘন্টায় কতো ডলার আয় করছে। তারা সাধারণত প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৮৫ ডলার এর মতন আয় করে থাকে। কিন্তু এই ডিজাইনের অনেক ধরনের সেকশন আছে যেখানে অনেক বেশি আয় করা সম্ভব হয়ে থাকে। এসব সেকশনের মধ্যে ইউআই সেকশনটি একটি বিশেষ উল্ল্যেখযোগ্য হয়ে থাকে।
এই কাজটি যদি আপনি শিখে করতে চান তাহলে আপনাকে ৩ মাসের মতন যেকোনো একটি ট্রেনিং সাইটে ট্রেনিং দেওয়ার মাধ্যমে আপনি শিখে নিতে পারেন। তবে অবশ্যই একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন যে, আপনি এই কাজের প্রতি আগে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করুন, তারপর আপনি এই কাজটি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে করতে নামুন। আপনি যদি যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করে না থাকেন তাহলে আপনার আয় তেমন বেশি হবে না।
৫. প্রোগ্রামার:
ফ্রিল্যান্সিং সাইটের যেসব অন্যতম কাজ রয়েছে তার মধ্যে একটি কাজ হলো প্রোগ্রামিং করা। এখন বিশেষ করে প্রতিটি ব্যবসা সংস্থা এবং সৃজনশীল প্রকল্পের একটি শক্তিশালী অনলাইন পদচিহ্ন হিসাবে প্রোগ্রামিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রোগ্রামাররা অপারেটিং সিস্টেমের জন্য বিভিন্ন কোড ও সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন গুলি তৈরি করে থাকে। কম্পিউটারের বিভিন্ন ভাষায় প্রোগ্রাম লেখার জন্য যেমন: সি++, জাভাস্ক্রিপ্ট, এইচটিএমএল, ইত্যাদি এসব ভাষা দক্ষতা বিশেষভাবে প্রয়োজন হয়ে থাকে।
বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ের ক্ষেত্রে প্রোগ্রামার খুব গুরুত্বপূর্ণ ফ্রিল্যান্সিং কাজ হয়ে থাকে। এখানে কাজ করলে প্রায় ঘণ্টাপ্রতি 38 ডলার পর্যন্ত আয় করা যায়। এখানে কাজ করলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে প্রচুর দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। এই বিষয়ে কাজ জেনে আপনি যদি ভালো মতো দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে, আপনি খুব তাড়াতাড়ি সঠিক কাজটি খুঁজে পেয়ে যাবেন। এবং সেই কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
পরিশেষে:
বর্তমান সময়ে নানা কাজ নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা হয়ে থাকে। সব ধরনের কাজের চাহিদা ই অনেক বেশি হয়ে থাকে না। উপরে আলোচিত আমাদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে এই ৫টি কাজের চাহিদা এক বিশেষ হয়ে থাকে। এই ৫টি কাজ করার মাধ্যমে আপনি যথেষ্ট অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আর এই কাজগুলো ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক বেশি চাহিদা সম্পন্ন হওয়ায় খুব তাড়াতাড়ি আপনি কাজ পেয়ে যাবেন এবং কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে প্রচুর আয় করতে পারবেন।
উপরে আলোচিত এই পাঁচটি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কাজ শিখে আপনাকে বসে থাকতে হবে না। এই ৫টি কাজ শেখার পরে আপনি যেকোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে খুব সহজে কাজ পেয়ে যাবেন। সারা বিশ্বে বর্তমান সময় এই ৫টি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন কারীদের খুব বেশি প্রয়োজন হয়ে থাকে।
You must be logged in to post a comment.